ব্যাকলিংক (backlink) কি? ফ্রিতে ব্যাকলিংক নেওয়ার ওয়েবসাইট লিস্ট 2023

অফ পেজ এসইও এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশটা হলো ব্যাকলিংক। এক কথায় বলা যায়, এসইও সেক্টরের সবথেকে পাওয়ারফুল টেকনিক যেটা সেটাই হলো ব্যাকলিংক (backlink) কি। আমার পরিচিত অনেক মানুষ আছে যারা মাত্র Backlink Service প্রধান করে বিপুল পরিমান অর্থ উপার্জন করছে। ব্যাকলিংক করার প্রধান কারন হলো, কোন ওয়েবসাইট কে Rank প্রদান করা।

অর্থ্যাৎ যদি আপনার কোন ওয়েবসাইট থাকে এবং আপনি যদি জানেন ব্যাকলিংক (backlink) কি তাহলে সঠিকভাবে ব্যাকলিংক করার মাধ্যমে খুব সহজেই আপনার ওয়েবসাইট বা কন্টেন্ট গুলো Top Position এ নিয়ে আসতে পারবেন। তবে এটাও জেনে রাখুন ব্যাকলিংক এমন একটি সেক্টর আপনি যদি ব্যাকলিংকের গাইড গুলো সঠিক ভাবে অনুসরন না করেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইট নিমিষেই Down হয়ে যেতে পারে। শুধু মাত্র ওয়েবসাইট ডাউন নয়, বরং গুগল সার্চ ইঞ্জিন থেকেই চিরতরে হারিয়ে যেতে পারে আপনার ওয়েবসাইট। যেটাকে সহজ ভাষায় বলা হয় গুগল পেনাল্টি।

কিভাবে ব্যাকলিংক দ্বারা একটি ওয়েবসাইট কে Rank করা যায় এবং কিভাবে একটি ওয়েবসাইট আবার Down করা হয়। এইসকল তথ্য জানতে পারবেন এই আর্টিকেলের মাধ্যমে। জানতে হলে মূলত আপনার ব্যাকলিংক (backlink) কি এই আরটিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

সহজ ভাষায় লিংক বিল্ডিংয়ের জন্য যেসব কাজ করা হয়ে থাকে মূলত সেটাকেই ব্যাকলিংক বলা হয়। অর্থাৎ যখন একটি ওয়েবসাইট অন্যান্য ওয়েবসাইট থেকে লিংক করা হয়ে থাকে তখন সেই লিংক করার পদ্ধতিকে ব্যাকলিংক বলা হয়।

যে কোন লিংক প্রধানত দুইভাগে ভাগ করা হয়।

যথাঃ-

যখন আপনি আপনার ওয়েবসাইটের কোন কন্টেন্ট থেকে আপনার নিজেস্ব অন্য একটি কন্টেন্টকে লিংক প্রধান করবেন সেটাকেই প্রধানত ইন্টারন্যাল লিংক ( Internal Link ) বলে।

উদাহরন হিসেবে, আমি কয়েকদিন আগে কম্পিউটারের জনক কে ? একটা আর্টিকেল পাবলিশ করছি এখন আমি যদি নতুন কোন আর্টিকেলে কম্পিউটারের জনক কে সে সম্পর্কে জানাতে চাই। তাহলে ঠিক এভাবে কম্পিউটারের জনক কে ? ক্লিক করা মাত্রই আপনি আমার আরেকটি কন্টেন্টে যেতে পারবেন এই লিংকিং করার পদ্ধতিকে ইন্টারন্যাল লিংক বলা হয়।

তবে ইন্টারিন্যাল লিংক এর বিপরিত হলো মূলত এক্সটারন্যাল লিংক (External Link )। এ যেমন আপনি আপনার নিজস্ব কোন কন্টেন্ট কে লিংক প্রদান করছেন।

ঠিক এভাবে যখন আপনি আলাদা কোনো ওয়েবসাইট বা অন্য কোনো কন্টেন্ট এর লিংক প্রদান করবেন। তখন সেটা লিংকে বলা হয় এক্সটারন্যাল লিংক (External Link )।

সাধারণত আপনি যখন কোনো তথ্য দেওয়ার পর, সেই তথ্যের সত্যতা প্রমান করার জন্য সোর্স প্রধান করবেন। তখন এক্সটারন্যাল লিংক (External Link ) এর প্রয়োজন পড়ে। যেমন ধরুন আপনি বাংলাদেশের ইতিহাস সম্পর্কে একটি আর্টিকেল লিখলেন। এবং আপনার দেয়া তথ্য গুলো যে সঠিক সেটা প্রমান করার জন্য আপনি উইকিপিডিয়া সোর্স হিসেবে উল্লেখ করলেন। এখন আপনার ভিজিটররা যদি আপনার আর্টিকেল পড়ার পর তেমন ভরসা না পায় তাহলে আপনি যে উইকিপিডিয়া তে যাওয়ার পর তাদের বিশ্বাস অর্জন করতে পারবেন।

ব্যাকলিংক কেন করা হয়

আমি এই আর্টিকেল শুরু করার আগেই একটি কথা বলেছি যে ব্যাকলিংক করার মূল উদ্দেশ্য হলো কোন ওয়েবসাইটকে Rank প্রদান করা। অর্থ্যাৎ যদি আপনি আপনার ওয়েবসাইট বা কোন কন্টেন্টকে নিদিষ্ট কোন Keyword এ সার্চ ইঞ্জিনের Top Position এ নিয়ে আসতে চান। তাহলে প্রধানত এই কাজের জন্যই ব্যাকলিংক গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে। আর আপনার ওয়েবসাইটের জন্য কেন ব্যাকলিংক (backlink) কি কারনে করা প্রয়োজন। সে কারন গুলোকে আমি বেশ কয়েকটি ভাগে ভাগ করেছি।

পজেটিভ সিগন্যাল

সাধারন অর্থে যখন আপনার ওয়েবসাইট কে বিভিন্ন ওয়েবসাইট গুলো থেকে লিংক প্রদান করবে। তখন মূলত আপনার ওয়েবসাইট সম্পর্কে সার্চ ইঞ্জিনে একটি পজিটিভ সিগনাল প্রধান করবে এটা একটা কমন বিষয়।

ধরুন আপনি একটি কম্পিউটার কিনতে নতুন কোন এক মার্কেটে গেলেন। এখন এই মার্কেটে কোথায় ভালো কম্পিউটার পাওয়া যায় তা কিন্তু আপনি জানেন না। সেটা জানার জন্য আপনি একটি দোকানে জিজ্ঞেস করলেন কোন দোকানে ভালো কম্পিউটার পাওয়া যায়। সেই দোকানদার আপনাকে বললো আবির টেলিকম ‘ভালো কম্পিউটার পাওয়া যায়। এরকম ভাবে আপনি আরো কয়েকটি দোকানে জিজ্ঞেস করার পর তারা সাবাই আপনাকে কবির টেলিকম দেখিয়ে দিলো। এখন যেহেতু সবাই আপনাকে কবির টেলিকম দেখিয়ে দিচ্ছে। এখন আপনার নিশ্চই মনে হতে পারে যে সত্যিই মনে হয় কবির টেলিকমে ভালো কম্পিউটার পাওয়া যায়।

ঠিক ব্যাকলিংক (backlink) কি এই বিষয়টি ও একই রকম, মূলত যখন বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে আপনার ওয়েবসাইট কে লিংকং করা হবে। আর তখনি সার্চ ইঞ্জিন গুলো ধরে নিবে যে আপনার ওয়েবসাইটে ভালো ধরনের কন্টেন্ট রয়েছে। যেটার কারণে আপনার ওয়েবসাইটিকে সকলেই লিংক প্রদান করছে। আর প্রধানত এটাই হলো সার্চ ইঞ্জিনের পজেটিভ সিগন্যাল।

ফাস্ট ইনডেক্সিং

ব্যাকলিংক (backlink) কির জন্য করবেন তার আরো একটি বিষেশ কারন হলো এর মাধ্যমে আপনার কন্টেন্টকে দ্রুত ইনডেক্স করা সম্ভব। বিষয়াটি আরেকটু ক্লিয়ার করা দরকার।

ধরুন আপনি আপনার ওবেসাইটে একটি কন্টেন্ট পাবলিস করলেন। এখন যদি আপনার সেই কন্টেন্ট সার্চ ইঞ্জিনে ইনডেক্স না হয়। তাহলে আপনার কন্টেন্টকে কোন সার্চ ইঞ্জিনে খুজে পাওয়া যাবে না। অন্যদিকে বেশিরভাগ সময় আপনার কন্টেন্ট পাবলিশ করা হলেও তা ইনডেক্স হতে অনেক সময় নিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার কন্টেন্টকে খুব দ্রুত ইনন্ডেক্স করতে চান। প্রধানত এই কাজের জন্য Backlink বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

ডোমেইন অথোরিটি বৃদ্ধি

সার্চ ইঞ্জিনে আপনার কন্টেন্টকে Rank করার জন্য ডোমেইন অথোরিটি মূলত ব্যপক ভূমিকা পালন করে। এই কিওয়ার্ড নিয়ে পাবলিশ করা কন্টেন্ট হওয়ার পরও কিন্ত ডোমেইন অথোরিটির কারনে Ranking এর তারতম্য পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। যেমন ধরুন আপনি নতুন একটি ওয়েবসাইটে অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায় এই কিওয়ার্ডে একটি 5 K Word এর আর্টিকেল পাবলিশ করলেন। ঠিক একইভাবে আপনার পুরাতন একটি ওয়েবসাইট যার Domain Authority বেশি। সেই অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায় কিওয়ার্ড 5 K Word এর একটি আর্টিকেল পাবলিশ করবেন। তাহলে দেখবেন আপনার দ্বিতীয় ওয়েবসাইটটি Rank করার সম্ভাবনা অনেক বেশি। কিন্ত কেন ?

এর মূল কারন হলো, আপনার ওয়েবসাইটটি অলরেডি গুগলের কাছে বিশ্বস্ততা অর্জন করতে পেরেছে। আর গুগল সব সময় চায় যেন ভিজিটররা লিগ্যাল তথ্য গুলো পায়। সেজন্য গুগল সেই ওয়েবসাইট কে বেশি প্রাধান্য দিবে যে ওয়েবসাইট গুলোতে Domain Authority বেশি। তারমানে এটা ভাববেন না যে Domain Authority বেশি থাকলে যেমন তেমন কন্টেন্ট দিলেই আপনার কন্টেন্ট Rank করবে।

Domain Authority বেশি থাকার পাশা পাশি আপনকে অবশ্যই মানসম্মত কন্টেন্ট দিতে হবে। তবে যেসব ওয়েবসাইট Domain Authority বেশি সে ওয়েবসাইট গুলোকে সার্চ ইঞ্জিন একটু বেশি প্রাধান্য দেয়।

ভিজিটর পাওয়ার জন্য

আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য কোন ব্যাকলিংক করেন তাহলে অন্যান্য সুবিধার পাশাপাশি আপনি আরও একটি বেনিফিট পাবেন। আর সেটা হলো আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য আলাদা ভাবে কিছু ভিজিটর নিয়ে আসতে পারে।

যেমন ধরুন আমার এই আর্টিকেলে যদি ১০০ জন ভিজিটর থাকে সেক্ষত্রে এই আর্টিকেলে যে সকল এক্সটারনাল লিংক থাকবে । সেই লিংক গুলোতে কমপক্ষে ১০ জন হলেও লিংকে ক্লিক করবে এটা মূলত একটা স্বাভাবিক বিষয়। ঠিক তেমনি আপনার ওয়েবসাইট কে যখন অন্য আরেকটি ওয়েবসাইট এক্সটারনাল লিংক প্রদান করবে। তখনই সেই ওয়েবসাইটের যে ভিজিটর গুলো আছে। সেই ভিজিটরের মাধ্যে কিছু পরিমান ভিজিটর এক্সটারনাল লিংকের মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে নিয়ে আসতে পারবেন।

ব্যাকলিংক কত প্রকার ?

ব্যাকলিংকে মূলত দুেইভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ

  1. ডু-ফলো (Do Follow
  2. নো-ফলো (No Follow)

প্রধানত ডু ফলো Do Follow Backlink সব থেকে বেশি পাওয়ার ফুল। আপনি যদি কোন সার্চ ইঞ্জিন কে টার্গেট করে Backlink করেন। তাহলে অবশ্যই ডু ফল Backlink নেওয়ার চেষ্টা করবেন তার কারন হলো সার্চ ইঞ্জিন গুলোতে সব সময় ‍ডু-ফলো লিংক এর বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে।

ডু-ফলো Backlink মূলত এই রকম থাকে.

<a href=”http://www.google.com/”google</a>

এর অর্থ হলো যে ওয়েবসাইট আপনার ওয়েবসাইট কে লিংক প্রদান করছে তাতে তাদের সম্পূর্ন সম্মতি রয়েছে এবং পুরোপুরি আপনার ওয়েবসাইট সমর্থন করেছে। শুধু মাত্র গুগল নয় বরং যতগুলো সার্চ ইঞ্জিন আছে তারা শুধু মাত্র এই ডু ফলো Backlink কে ইনডেক্স করে থাকে।

যে সকল লিংকে No Follow Attribution যুক্ত থাকে। সেই সকল লিংককে বলা হয় নো ফলো ব্যাকলিংক। সাধারন কথায় যখন কোনা ওয়েবসাইট আপনার ওয়েবসাই কে Link প্রদান করলো। কিন্ত সেই লিংকে তারা সম্পূর্ন সম্মতি প্রদান করলো না। তখন সেই Link এর সাথে No Follow Attribution যুক্ত করা হয়ে থাকে।

নো ফলো ব্যাকলিংক গুলো সাধারনত এরকম হয়ে থাকে।

<a href=”http:www.google.com/”rel=”nofollow”>google</a>

অথবা,

<a href=”https://botworg/”target=”_blank”rel=nofollow noopener noreferren”>botw.orh,/a>

একটা সময় ছিলো তখন সার্চ ইঞ্জিন গুলো যে কোন ধরনের লিংককে ইনডেক্স করতো হোক সেটা ডু ফলো কিংবা নো ফলো। কিন্ত ইদানিং তাদের এলগরিদম এর আপডেটে জানিয়েছেন যে তারা শুধুমাত্র ডু ফলো ব্যাকলিংককে ইনডেক্স করবে আর নো ফলো ব্যাকলিংককে ইনডেক্স করা থেকে বিরত থাকবে।

তবে আপনার জানা উচিত যে নো ফলো Backlink এর মাধ্যমে কোনা ওয়েবসাইট গুলোর ডিএ বৃদ্ধি করা সম্ভব। অর্থাৎ আপনি আপনার ইচ্ছা মতো নো ফলো ব্যাকলিংক করতে পারবেন। কিন্ত কথা হলো আপনি এই লিংক গুলো থেকে কোনো ধরনের বেনিফিট পাবেন না।

NOTE: নো ফলো ব্যাকলিংক থেকে ভিজিটর নিয়ে আসা সম্ভব। যেমন ধরেন আপনি যদি Quora থেকে ব্যাকলিংক নেন। তাহলে আপনি কোনো প্রকার লিংক Juice পাবেন না। তবে কিন্ত আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য প্রচুর পরিমানে ভিজিটর গেইন করতে পারবেন।

ব্যাকলিংক কার কাছ থেকে নিবেন?

আপনি যার কাছ থেকে মূলত ব্যাকলিংক নিবেন তার আসলে কি কি গুন থাকা লাগবে

ব্যাকলিংক নেয়ার আগে যা বিবেচনা করা উচিত

আপনি এসইও সেক্টরে যা কিছুই করেন না কেন আপনার কাজ গুলো যেন ন্যাচারাল হয়। যখন আপনি এই ন্যাচারাল উপায়ে কোন ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক নিবেন। তখন সেই ওয়েবসাইট বেশ কিছু বিষয় সম্পর্কে আপনার সব সময় খেয়াল রাখতে হবে।যেমন-

ডোমেইন অথোরিটি

আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য যে অন্য যেসব ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক নিবেন । তখন অবশ্যই মনে রাখবেন যেন সেই ওয়েবসাই এর ডোমেন অথোরেটি বেশি পাওয়ার ফুল থাকে। এর প্রধান কারন হলো যখন আপনি High Authority কোন সাইট থেকে আপনার সােইটকে রেকমেন্ড করবে তখন কিন্ত আপনি আলাদা একটা বেনিফিট পাবেন। যেটা আপনার এসিওতে বেশ প্রভাব ফেলবে।

তাই যখন ব্যাকলিংক (backlink) কিনবেন/ নিবেন তখন অবশ্যই সেই ওয়েবসাইটের ডোমেইন Authority দিকে ফোকাস রাখবেন।

স্প্যাম স্কোর

ওয়েবসাইট এর স্প্যাম স্কোর খুব সেনসিটিভ একটা বিষয়। আপনার জানা উচিত যে যে সকল ওয়েবসােইট Spam Score বেশি। সেই ওয়েবসাইট গুলো সার্চ ইঞ্জিনে খুব একটা Rank করতে পারে না। এখন আপনি এমন একটা ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক (backlink) কিনলেন/ নিলেন। যার স্প্যাম স্কোর এর পরিমান অনেক বেশি। তখন কিন্ত আপনার website  স্প্যাম স্কোরের সংখ্যা অনেক গুন বৃদ্ধি পাবে।

তবে স্বাভাবিক ভাবে কোন একটি ওয়েবসাইটের স্প্যাম স্কোর ১-৫ এর মধ্যে থাকা ভালো। আবার অনেক এসইও এক্সপার্টদের মতে কোন ওয়েবসাইটের স্প্যাম স্কোর সর্বোচ্ছ ১০-২০ হলেও সেই ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক নেয়া যায়। এতে কোনো ধরনের সমস্যা হয় না। কোন website Spam Score চেক করার জন্য অনলাইনে এমন অনেক টুলস আছে। তবে আমার মতে সবথেকে উপকারি টুলসের নাম হলো Spam Score Checker.

পর্যাপ্ত ভিজিটর

ব্যাকলিংক (backlink) কিনার/নেয়ার সময় আরেকটি বিষয়ের আমাদের খেয়াল রাখতে হবে। সেটি হলো আপনি যে ওয়েবসাইট গুলো থেকে লিংক নিবেন, সেই ওয়েবসাইট পর্যাপ্ত ভিজিটর আছে কিনা। দেখুন সাধারন অর্থে যেসব ওয়েবসাইট গুলোতে পর্যাপ্ত ভিজিটর থাকে। সেই সব ওয়েবসাইট থেকে লিংকিং করলে Link Juice পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।

অর্থাৎ, সেই ওয়েবসাইট ভিজিটর বেশি এর মানে উক্ত সাইটটি অলরেডি ইতিমধ্যে অডিয়্যোন্সের কাছে বিশ্বস্ততা অর্জন করেছে। এর ফলে যখন তারা কোন কন্টেন্ট আপনার সাইটে লিংক প্রদান করবে। ভিাজটররা তখন সেই লিংকে ক্লিক করতে দ্বিধাবোধ করিবে না এর ফলে আপনাকে প্রদান করা লিংকটি Link Juice হিসেবে কাজ করবে।

কিভাবে ব্যাকলিংক নিবেন?

সাধারনত ব্যাকলিংক নেওয়ার অনেক গুলো টিপস এবং ট্রিকস রয়েছে । তবে সেগুলো আমি দুইটি ভাগে ভাগ করে আপনাদেরকে দেখাই। যথাঃ

  1. পেইড ব্যাকলিংক
  2. ফ্রি ব্যাকলিংক

ব্যাকলিংক নেওয়ার জন্য শুধুমাত্র এই ২ টি পদ্ধতি রয়েছে। চলুন পদ্ধতি গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

পেইড ব্যাকলিংক

এমন ওয়েবসাইট রয়েছে যারা আপনাকে ব্যাকলিংক দিতে সব সময় প্রস্তত রয়েছে। তবে তাদের ওয়েবসাইট থেকে যদি আপনি কোন ব্যাকলিংক (backlink) তে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে মোটা অংকের টাকা গুনতে হবে। আর ব্যাকলিংক নেওয়ার এই পদ্ধতিকে বলা হয় Paid Backlink Service.

ফ্রি ব্যাকলিংক

অনেক ধরনের এমন ওয়েবসাইট আছে যাদের কাছ থেকে আপনি ইচ্ছে মতো ব্যাকলিংক নিতে পারবেন । সেটার জন্য আপনাকে কোন প্রকার অর্থ ব্যায় করতে হবে না। ধরুন হতে পারে গেস্ট পোস্ট করে বা কমেন্ট করে ব্যাকলিংক নেয়া এ পদ্ধতিকে Free Backlink Service বলা হয়।

ফ্রিতে ব্যাকলিংক নেওয়ার ওয়েবসাইট লিস্ট 2023

Leave a Reply