কম্পিউটার ভাইরাস কি ? কম্পিউটার ভাইরাস কত প্রকার ও কি কি ? কম্পিউটার ভাইরাসের লক্ষণ ও প্রতিরোধ কিভাবে করবো এ সকল বিষয়ে আজকের এই আর্টিকেলটিতে আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করবো। বর্তমান সময়ে আমাদের সবার হাতেই মোবাইল রয়েছে। মোবাইল হলো একটি মিনি কম্পিউটার এর মতোন।
আপনি কি জানেন, আমাদের শরীরে যেমন ভাইরাস আক্রমণ করে, তেমনি আমাদের যে কম্পিউটার বা মোবাইল রয়েছে তাতেও ভাইরাস আক্রমন করতে পারে। তো চলুন আজকে কম্পিউটার ভাইরাস কি সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই, কম্পিউটার ভাইরাস কি এবং কম্পিউটার ভাইরাস কত প্রকার ও কম্পিউটার ভাইরাসের লক্ষণ ও প্রতিরোধ কিভাবে করবো তা নিচে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হলো।
Table of Contents
কম্পিউটার ভাইরাস কি?
কম্পিউটারের ভাইরাস শব্দের পূর্নরূপ হলো- (Vital Information Resources Under Seize)ভাইটাল ইনফরমেশন রিসোর্সেস আন্ডার সিজ যার অর্থ গুরুত্বপূর্ন উৎস সমূহ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছ।
প্রখ্যাত গবেষক (Fred Cohen) ফ্রেড কোহেন সর্বপ্রথম কম্পিউটারের ভাইরাসের নাম করন করেন।
কম্পিউটার ভাইরাস হলো এমন একটি ফাইল বা প্রোগ্রাম যে কম্পিটারের ব্যবহার কারীর অনুমতি বা ধারনা সচেতনতা ছাড়াই কম্পিউটারে বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করে এবং সকল ডকুমেন্ট নষ্ট করে দেয়।
এই ভাইরাস কম্পিউটারে কখন কিভাবে প্রবেশ করে যেটা ধারনা করাও অসাধ্য কর।কম্পিউটারে ভাইরাসের মূল কাজ হলো কম্পিউটার সিস্টেম ডুকে প্রোগ্রাম বা ফাইল গুলোকে কন্টোল করে এবং তার ক্ষতিকারক কোড গুলো প্রোগ্রামে লিখে দেয়।
কম্পিউটার ভাইরাস কত প্রকার ও কি কি ?
✅ কম্পিউটার ভাইরাস মূলত 7 প্রকার
- Malware virus
- Adware virus
- Trojan virus
- Worms virus
- Overwrite virus
- Ransomware virus
- Spyware virus
এগুলো ছাড়াও প্রতিনিয়ত লক্ষাধিক আরো অনেক ধরনের নতুন বিপদ জনক ভাইরাস ধরা পড়ছে ।ক্ষতি করার দিক থেকে Malware virus, Trojan virus এবং Ransomware virus অনেক বিপদ জনক।
✅ কম্পিউটার ভাইরাস মূলত 7 প্রকার তা নিচে বর্ননা করা হলো :
💠 Malware virus :-
ম্যালওয়্যার এমন এক ধরনের সফটওয়্যার প্রোগ্রাম, কম্পিউটার ডিভাইসে অনুমতি ছাড়াই প্রবেশ করে গোপন তথ্য চুরি করা, ডিভাইসের কর্মদক্ষতা কমিয়ে দেওয়া,ডিভািইসে থাকা গুরুত্বপূর্ন ডাটা নষ্ট করে ফেলা। মূল কথা ম্যালওয়ার একটি ক্ষতিকারক সফটওয়্যার।
💠 Adware virus :-
আমরা যখন বিভিন্ন ওয়েবসাইট ব্রাউজ করি তখন অনুমতি ছাড়ািই এসব ভাইরাস ডানলোড হয়ে নিজ থেকে ইনস্টল হয়ে যায় পরে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন অর্থাৎ অ্যাড দেখানো শুরো করে। এ ভাইরাস কম্পিউটার থেকে না সরানো পর্যন্ত বিজ্ঞপন রিমুভ হয় না। এজন্যই কোন ওয়েবসাইট থেকে যে কোন কিছু ডাউনলোড করার আগে সেটি যাচাই করে নেওয়া উচিত। যাতে করে ভাইরাস কম্পিউটারে প্রবেশ না করতে পারে।
💠 Trojan virus
Trojan virus এই ভাইরাসটি মূলত হ্যাকাররা তৈরি করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়। Trojan virus দ্বারা হ্যাকাররা আমাদের কম্পিউটারে আট্যাক করলে আমাদের সব এক্সেস নিয়ে আমাদের যতো ব্যাক্তিগত তথ্য বা ফাইল এবং একাউন্ট সব তাদের কন্ট্রোলে নিয়ে যেতে পারে।
💠 Worms virus :-
Worms virus এমন একটি ভাইরাস যেটি কম্পিউটার সিস্টেমের মধে অনুমতি ছাড়াই প্রবেশ করে যায় এবং ধীরে ধীরে বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পরে। এবং নিজেদের কোড গুলো এমন ভাবে চেইন্জ করে যা আপনি কখনো খুজে পাবেন না । এ কারনেই মূলত এই ভাইরাসকে Self Replication বলা হয়।
💠 Overwrite virus :-
Overwrite virus এটি কম্পিউটারের ফািইলগুলো এডিট (Edit) করে সিস্টেমের ক্ষতি করে থাকে তাছাড়া Overwrite virus এটি কম্পিউটারের ফািইলগুলো ডিলেট ও করে দেয় ।
💠 Ransomware virus :-
Ransomware virus যেটি কম্পিউটারের সকল ফাইল করাপ্ট হয়ে যায়। Ransomware একটি ক্ষতিকারক ভাইরাস যেটি কম্পিউটারের হার্ড ড্রাইভ থাকা সকল ফাইল গুলোকে এনক্রিপ্ট করে অর্থাৎ লক করে দেয়। ফাইল করাপ্ট হয়ে গেলে সেগুলো পাওয়া অসাধ্য কর। ফাইলগুলো ঠিক আগের অবস্থানে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য হ্যাকাররা অনেক টাকা দাবি করে।
💠Spyware virus:-
এটি একটি কম্পিউটারে সফ্টওয়ার বাইরসি হিসেবে নতুন প্রোগ্রামে ইনস্টল করার ফলাফল হিসেবে পেতে পারে । একটি Worm একটি স্ব- প্রতিলিপি এই ভাইরাস ফাইল গুলো পরিবর্তন করে না তবে নিজেই নকল করে।
কম্পিউটার ভাইরাসের লক্ষণ ও প্রতিরোধ
✅ কম্পিউটার ভাইরাসের লক্ষন সমুহ :-
কম্পিউটারে উল্লেখিত সবগুলো অথবা যে কোন একটি লক্ষন দেখা গেলে বুজতে হবে কম্পিউটার ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে । কম্পিউটার ভাইরাস কি?
- কম্পিউটারের প্রোগাম ফাইল ওপেন করতে আগের থেকে বেশি সময় লাগে।
- কম্পিউটারের মেমরি হ্রাস পাবে এবং কম্পিউটার স্লাে কাজ করতে শুরু করে।
- কম্পিউটার চলতি অবস্থায় চলমান কাজের সাথে মিল নয় এমন কিছু বার্তা প্রদর্শন হবে যেমন (File Not Found, Out of Memory).
- কম্পিউটার হ্যাং করতে শুরু করে
- নতুন কোন প্রোগ্রাম ইন্সটল করলে স্বাভাবিক সময়ের থেকে বেশি সময় লাগ।
- চলমান যে কাজের ফাইল গুলো রয়েছে সেগুলো আগের থেকে বেশি যায়গা দখল করে।
- কম্পিউটার চালু হতে আগের থেকে অতিরিক্ত বেশি সময় লাগে।
- কাজ করার সময় মাঝে মাঝে বন্ধ হয়ে যেতে পারে ।
- কম্পিউটারের প্রোগ্রাম ফাইল গুলো এমন নাম ধারন করে যেগুলো মানুষের দ্বারা পড়া অসম্ভব।
- হার্ডডিক্সে ফ্রী স্পেস কমে যায়।
- ডিস্ক এক্সিস এ বেশী সময় লাগে ।
- Exe, Com, Bat ইত্যাদি ফাইল গুলোকে নষ্ট করে দেয়।
- অনেক ফাইল হাইড (hide ) করে দেয়।
এগুলো ছাড়া আরো অনেক অবাস্তব (Message দিবে। উপরে উল্লেখিত লক্ষন গুলো যে কোন একটি দেখা দিলে বুঝত হবে যে আপনার কম্পিউটার ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে।
✅ কম্পিউটারের ভাইরাস প্রতিরোধ :-
আমাদের কম্পিউটারে যে ক্ষতিকর সফটওয়্যার গুলো রয়েছে সেগুলো কে কম্পিউটারেরে মেমরি থেকে মুছে ফেলতে হবে । আর কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম গুলো পুনরায় ইনস্টল করে নিতে হবে। মূল কথা কম্পিউটারকে ভাইরাস মুক্ত করার জন্য সব থেকে বড় কার্যকারী উপায় হলো অপারেটিং সিস্টেমকে পুনরায় ইনস্টল করা। কম্পিউটারের মেমরিকে ফরমেট দিয়ে অপারেটিং সিস্টেম পুনরায় ইনস্টল করলে কম্পিউটারকে যেকোন ধরনের ভাইরাসের হাত থেকে রক্ষা করতে সক্ষম হওয়া যায়। এর দ্বারা আমরা বুজতে পারি কম্পিউটার ভাইরাস কি?
✅ কম্পিউটার ভাইরাস থেকে সুরক্ষিত থাকতে যা করতে হবে :-
- কম্পিউটারে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করা।
- উইন্ডোজ ডিপেনডার ফায়ার ওয়াল ব্যবহার করা।
- পেনড্রাইভ বা এক্সটারনাল হার্ডড্রাইভ ব্যবহার করার ক্ষেত্রে স্ক্যান করে নেওয়া ।
- বিশ্বস্ত কোনো ওয়েবসাইট থেকে ফাইল বা সফটওয়্যার ডাউনলোড করা।
- যেকোনো ফাইল ডাউনলোড করার পরে ওপেন করার আগে অবশ্যই স্ক্যান করে নেওয়া।
- পাবলিক ওয়াই-ফাই সোর্স ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা।
- প্রয়োজনীয় ফাইল অবশ্যই ব্যাকআপে রাখুন।
- অপ্রোয়জনী লিংকে প্রবেশ করা থেকে বিরত থাকা।
- এড ব্লকার ব্যবহার করা।
- পপ এডস থেকে সাবধান।
কম্পিউটার ভাইরাসের ইতিহাস
বিশ্বে সর্ব প্রথম কম্পিউটার ভাইরাস আবিষ্কার হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রে ১৯৮৩ সালের ১০ নভেম্বর। যুক্তরাষ্ট্রের সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত ছাত্র ফ্রেড কোহেন পেলসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে নিরাপত্তা বিষয়ক এক সেমিনারে প্রথমবারের মতো কম্পিউটার ভাইরাস প্রদর্শন করেন। তিনি সেমিনামে তার তৈরিকৃত প্রোগ্রামটি অন্য একটি কম্পিউটারে প্রবেশ করিয়ে অল্প সময়ের মধ্যেই সেই কম্পিউটারটি নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেন।
এই তৈরিকৃত প্রোগ্রামটি চিকিৎসা বিজ্ঞানের আবিষ্কৃত ভাইরাসের মতো নিজেই নিজের অনুলিপি সৃষ্টি করতে পারতো বলে এটির নামকরণ ওই ভাইরাসের সাথে তুলনা করে ‘Virus’ ই রাখা হয়।
যদিও অনেকের মতে ১৯৮২ সালে রিচ স্ক্রেনটা নামক ১৫ বছরের এক যুবকের তৈরি করা প্রোগ্রামকে প্রথম ভাইরাস হিসেবে উল্লেখ্য করে থাকে। এটি ফ্লপি ডিক্সের মাধ্যমে কম্পিউটারকে সংক্রমিত করতে পারতো৷ আবার কেউ কেউ মনে করেন ১৯৭০ সালে রবার্ট থমাস নামের এক ব্যক্তি ভাইরাস আবিষ্কার করেন। যার নাম ছিল ক্রিপার। এটিও নিজেই নিজের অনুলিপি তৈরি করতে. পারতো।
শেষ কথা
আমরা আজকের এই আর্টিকেল দ্বারা আপনাদের সাথে কম্পিউটার ভাইরাস কি এবং কম্পিউটার ভাইরাস কত প্রকার ও কি কি কম্পিউটার ভাইরাসের লক্ষণ ও কিভাবে প্রতিরোধ করবো তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করছি আপনারা পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়েছেন এবং সকল বিষয় বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরেছেন। কম্পিউটার ভাইরাস কি এবং ভাইরাস এর ধরণ জেনে সহজেই আপনি আপনার নিজের কম্পিউটার ভাইরাস এর আক্রমন থেকে আসা করি সুরক্ষিত রাখতে পারবেন। আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। আল্লাহ্ হাফেয।
FAQ
কম্পিউটার ভাইরাস কি?
Virus শব্দটি কয়েকটি ওয়ার্ডের সংক্ষিপ্ত রূপ। এর পূর্ণরূপ হলো- Vital Information Resources Under Seize. সাধারণভাবে এর অর্থ গিয়ে দাঁড়ায়, গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ছিনিয়ে নিতে পারে এমন কিছু। বিস্তারিতভাবে বলতে গেলে কম্পিউটার ভাইরাস এমন একটি প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার, যা কম্পিউটারের ক্ষতি করার জন্য তৈরি করা হয়ে থাকে।
১০ টি কম্পিউটার ভাইরাসের নাম
১. ক্রিপ্টোলকার ২. স্টর্ম ওয়ার্ম ৩. স্যাসার ও নেটস্কাই ৪. মাইডুম ৫. এস কিউ এল স্ল্যামার ৬. নিমডা ৭. কোড রেড ও কোড রেড-২ ৮. দ্য ক্লেজ ভাইরাস ৯. আইলাভইউ ১০. মেলিসা
কম্পিউটার ভাইরাস প্রতিরোধের উপায়
কম্পিউটার ভাইরাস থেকে আপনার ডিভাইসকে রক্ষা করার একটি জনপ্রিয় উপায় হল সন্দেহজনক ইমেইল এটাচিং এড়ানো, যা সাধারণত ম্যালওয়্যার ছড়াতে ব্যবহৃত হয়। অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারের মাধ্যমে ইমেইল স্ক্যান করা যায়। সর্বদা আপনার অপারেটিং সিস্টেম আপডেট রাখুন এবং শেষ সংস্করণ (যেমন, Windows 7 বা Windows XP) ব্যবহার করা বন্ধ করুন।
কম্পিউটার ভাইরাস ও এন্টিভাইরাস এর তালিকা
কম্পিউটার ভাইরাসঃ-
১. ট্রোজান হর্স ভাইরাস।
২. বুট সেক্টর ভাইরাস।
৩. পার্টিশন সেক্টর ভাইরাস।
৪. ম্যাক্রো ভাইরাস।
৫. প্রোগ্রাম ভাইরাস।
এন্টিভাইরাসঃ-
১. AVG (এভিজি)।
২. Avast (অ্যাভাস্ট)।
৩. Kaspersky (ক্যাসপারস্কি)
৪. Norton (নর্টন)
৫. McAfee (ম্যাকাফি)
কয়েকটি কম্পিউটার ভাইরাসের নাম
১. ওভাররাইট কম্পিউটার ভাইরাস
২. এপেন্ড কম্পিউটার ভাইরাস
৩. ম্যাক্রো কম্পিউটার ভাইরাস
৪. বুট কম্পিউটার ভাইরাস
৫. রেসিডেন্ট কম্পিউটার ভাইরাস
কম্পিউটার ভাইরাস কি কি ক্ষতি করে
কিছু ভাইরাসকে তৈরি করা হয় প্রোগ্রাম ধ্বংস করা, ফাইল মুছে ফেলা বা হার্ড ডিস্ক পূণর্গঠনের মাধ্যমে কম্পিউটার ধ্বংস করার মাধ্যমে। অনেক ভাইরাস কম্পিউটারের সরাসরি কোন ক্ষতি না করলেও নিজেদের অসংখ্য কপি তৈরি করে যা লেখা, ভিডিও বা অডি ও বার্তার মাধ্যমে তাদের উপস্থিতির বহিঃপ্রকাশ ঘটায়।
কম্পিউটার ভাইরাস আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ ও প্রতিকার
কম্পিউটার ভাইরাসের লক্ষন
১. কম্পিউটার হ্যাং করতে শুরু করে
২. হার্ডডিক্সে ফ্রী স্পেস কমে যায়।
৩. ডিস্ক এক্সিস এ বেশী সময় লাগে ।
৪. Exe, Com, Bat ইত্যাদি ফাইল গুলোকে নষ্ট করে দেয়।
৫. অনেক ফাইল হাইড (hide ) করে দেয়।
কম্পিউটারের ভাইরাস প্রতিরোধ
১. পাবলিক ওয়াই-ফাই সোর্স ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা।
২. প্রয়োজনীয় ফাইল অবশ্যই ব্যাকআপে রাখুন।
৩. অপ্রোয়জনী লিংকে প্রবেশ করা থেকে বিরত থাকা।
৪. এড ব্লকার ব্যবহার করা।
৫. পপ এডস থেকে সাবধান।
কম্পিউটার ভাইরাস আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি?
১. কম্পিউটারের প্রোগাম ফাইল ওপেন করতে আগের থেকে বেশি সময় লাগে।
২. কম্পিউটারের মেমরি হ্রাস পাবে এবং কম্পিউটার স্লাে কাজ করতে শুরু করে।
৩. কম্পিউটার হ্যাং করতে শুরু করে
৪. কম্পিউটার চালু হতে আগের থেকে অতিরিক্ত বেশি সময় লাগে।
৫. Exe, Com, Bat ইত্যাদি ফাইল গুলোকে নষ্ট করে দেয়।
৬. ডিস্ক এক্সিস এ বেশী সময় লাগে ।
৭. কাজ করার সময় মাঝে মাঝে বন্ধ হয়ে যেতে পারে ।
৮. অনেক ফাইল হাইড (hide ) করে দেয়।
৯. হার্ডডিক্সে ফ্রী স্পেস কমে যায়।
If you want to read English articles, you can visit our English Blog.
I love what you guys are up too. Such clever work and exposure!
Keep up the superb works guyys I’ve incorporated you guys to our
Hello to all, the contents existing at this site are genuinely amazing for people experience, well,
keep up the good work fellows.ラブドール えろ
Glue Dream strain naturally like your web site however you need to take a look at the spelling on several of your posts. A number of them are rife with spelling problems and I find it very bothersome to tell the truth on the other hand I will surely come again again.
These are actually great ideas in on the topic of blogging.
You have touched some nice factors here. Any way keep up wrinting.
I know this if off topic but I’m looking into starting my own blog and was
wondering what all is required to get setup?
I’m assuming having a blog like yours would
cost a pretty penny? I’m not very web savvy so I’m not 100% certain. Any
tips or advice would be greatly appreciated.
Many thanks